মহাকালের ঘুঁটি — লেখক সৌমিত্র বিশ্বাসের ইতিহাসভিত্তিক উপন্যাস যেখানে ৩০০ বছর আগে ঘটে যাওয়া কিছু অনুল্লিখিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে মুর্শিদাবাদের চার মহিলার প্রভাব ও বাংলার এবং ভারতের ইতিহাসের মোড় ঘুরানোর গল্প উঠে এসেছে। ইতিহাসের অজানা কাহিনীর এক রোমাঞ্চকর ও গভীর বিশ্লেষণ। Read more
মহাকালের ঘুঁটি — সৌমিত্র বিশ্বাসের রচিত একটি ইতিহাসভিত্তিক উপন্যাস, যা পাঠককে ৩০০ বছর আগের এক রহস্যময় যাত্রায় নিয়ে যায়। অভিজিৎ রায়, যিনি দ্বারকানাথ হাইস্কুলের ইংরেজির শিক্ষক, প্রতিবছর ২৩ জুন মুর্শিদাবাদের দিকে দৌড়োন। তার এই রহস্যময় যাত্রার পেছনে লুকিয়ে রয়েছে ইতিহাসের এক গভীর গোপন কথা। ৩০০ বছর আগে উমাকান্ত রায় কেন মুর্শিদাবাদের পথে গিয়েছিলেন?
উপন্যাসে উঠে আসে চারজন মহিলার অবিস্মরণীয় কাহিনী — মুনিরাম রায়, অঁরি ব্লাশে, গঞ্জালো পেরেরা ও মুর্শিদ কুলি খান। এই চার নারীর জীবনযাত্রা, রাজনৈতিক সংঘাত, পারিবারিক সম্পর্ক এবং তাদের আশেপাশের ঘটনাবলী বাংলার ইতিহাসের এক অনুল্লিখিত অধ্যায় তুলে ধরে।
গল্পের সূক্ষ্ম বুননে দেখা যায় কীভাবে সাম্রাজ্যের ভাগ্য বদলাতে পারে একেকজন মানুষের আকাঙ্ক্ষা, পারিবারিক বন্ধন ও ব্যক্তিগত মনোভাব। ছোট ছোট ঘটনাগুলো গাছের ডালপালা যেমন সমগ্র গাছটাকে আবৃত করে, তেমনি ইতিহাসের মঞ্চে কিছু সাধারণ ঘটনার প্রভাব সাম্রাজ্য থেকে দেশ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছিল।
এই উপন্যাস শুধু ইতিহাসই নয়, বরং রাজনীতি, সাংস্কৃতিক সংঘাত, সামাজিক অবস্থা এবং মানুষের মনের জটিলতাও অনুধাবনের সুযোগ করে দেয়। পাঠকরা পাবেন এক আকর্ষণীয় সময়ভ্রমণ, যেখানে ইতিহাস ও কল্পনার সুন্দর সমন্বয় ঘটেছে।
মহাকালের ঘুঁটি ইতিহাসপ্রেমী, রহস্যপ্রিয় এবং বাংলা সাহিত্য অনুরাগীদের জন্য এক অনবদ্য পাঠ, যা পাঠকের মনে দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলবে। এই বইটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ইতিহাসের সেই অজানা মোড়, যা একসময় গোটা হিন্দুস্থানের ভবিষ্যত গঠন করেছিল।
মহাকালের ঘুঁটি
সৌমিত্র বিশ্বাস
ইতিহাসভিত্তিক বাংলা উপন্যাস
মুর্শিদাবাদের ইতিহাস
বাংলা ঐতিহাসিক গল্প
বাংলা উপন্যাস ২০২৫
বাংলার ইতিহাস
বাংলা রাজনৈতিক উপন্যাস
বাংলার অনুল্লিখিত ইতিহাস
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস
ইতিহাসের রহস্য
বাংলা ইতিহাস ভিত্তিক বই
ইতিহাস ও সমাজ
মুর্শিদাবাদের চার মহিলা
| Specifications | Descriptions |
|---|---|
| No Specifications | |
Lorem, ipsum dolor sit amet consectetur adipisicing elit. Exercitationem, facere nesciunt doloremque nobis debitis sint?
