"সিনেমার সাংস্কৃতিক রাজনীতি: আধুনিকতা, জাতীয়তা ও আত্মসত্তা" বইটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক রাজনীতি, আধুনিকতা, জাতীয়তা এবং আত্মসত্তার জটিল দিকগুলো বিশ্লেষণ করে। লেখক আ- আল মামুন গভীর গবেষণার মাধ্যমে সিনেমার ভূমিকা এবং সমাজে এর প্রভাব তুলে ধরেছেন।

বইটির মূল বৈশিষ্ট্য:

• চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক রাজনীতি:
  সিনেমা কিভাবে সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সাংস্কৃতিক রাজনীতিকে প্রভাবিত করে, তার বিশদ আলোচনা।
• আধুনিকতা ও জাতীয়তা:
  আধুনিক সময়ের পরিবর্তনশীল ধারা এবং জাতীয়তাবাদের প্রশ্নে সিনেমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বিশ্লেষণ।
• আত্মসত্তার সন্ধান:
  চলচ্চিত্রের মাধ্যমে কিভাবে ব্যক্তিগত এবং সামাজিক আত্মসত্তা গঠিত হয়, তার দার্শনিক ও সাংস্কৃতিক পর্যালোচনা।
• সামাজিক প্রভাব:
  সিনেমা কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি কিভাবে সমাজের চিন্তাভাবনা ও সংস্কৃতিকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে রূপ দেয়।
• গবেষণাধর্মী দৃষ্টিকোণ:
  বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র আন্দোলন এবং স্থানীয় ও বৈশ্বিক সংস্কৃতির প্রভাব নিয়ে গভীর আলোচনা।

এই বই কার জন্য?

• চলচ্চিত্র গবেষক এবং সমালোচক
• সমাজ ও সংস্কৃতি নিয়ে আগ্রহী পাঠক
• শিক্ষার্থী ও গবেষক যারা আধুনিকতা এবং জাতীয়তাবাদ নিয়ে কাজ করছেন
• যারা সিনেমার মাধ্যমে সমাজের পরিবর্তন এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব সম্পর্কে জানতে চান

পাঠকের জন্য বিশেষ উপকারিতা:

• সিনেমার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বোঝার সুযোগ।
• সমাজ, সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদের সংযোগ নিয়ে নতুন দৃষ্টিকোণ।
• আধুনিকতা এবং আত্মসত্তা নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে একটি বিশিষ্ট রেফারেন্স।

এই বইটি চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক রাজনীতির ওপর আগ্রহী যে কোনো পাঠকের জন্য একটি মূল্যবান সংযোজন। এটি সমাজের চিন্তাভাবনা এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে সিনেমার অবদান সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করে।